শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০১১

মেঘ রৌদ্দুর পৃথিবী

আমি এখন প্রতিক্ষায় তার
আত্বীয়তা ও বন্ধুত্বের ছোট খাটো সুতো
যেখানে আমার নিতান্ত অবহেলায় ছিড়ে গেছে
আমার জীবন বেলার সাথী হয়ে
নিপুন কেীশলে জুড়ে দিয়ে
আমাদের জন্য এক
মেঘ রৌদ্দুর পৃথিবী সাজাবে।

পুরোনো ক্ষত

ক্ষতদেরও কি বয়স বাড়ে না?
পুরোনো চামড়ায় অনুভুতি যেমন প্রবল হয়না,
ক্ষতদের অনুভুতির কোষগুলো বুঝি চিরন্জীব?

স্বপ্ন আকার পেন্সিল

বহুদিন বাদে খুজে পেতে
স্বপ্ন আকার পেন্সিল হাতে
নিরবে ভাবি...
আমি কি আজো
তেমনই আছি
পুরোনো কবি!

ভোঁতো শীষে আচড় বোলাই
বুড়ো খাতায়
অধরা সব স্বপ্ন দেখি
শেষের পাতায়।

মেঘের জলে

যাচ্ছো ছুটে মেঘ বেলাতে আকাশ ছুঁতে
আমায়ও নিয়ো বন্ধু তুমি তোমার দলে
মন পোড়ানো গভীরে সে ভীষন দহন
আমিও আজি ভিজবো চলো মেঘের জলে।

বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১১

ব্যাথা মাখে বুকে
যখন ঐ চাঁদ
আড়ালে হারানোর ছলে...
তাইকি তবে
সব্বাই তারে
চন্দ্রাহত বলে?

মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০১১

ঐ জোছনায় আমার প্রচন্ড অভিমান।

ঐ জোছনায় আমার প্রচন্ড অভিমান,
কত আমার আধার স্বপ্নে
সে জ্বলজ্বলে আলো জ্বেলে
প্রতিজ্ঞার শব্দ আউড়েছিলো।

কথা ছিলো, ঘন মেঘে ঢেকে গেলে
কিংবা আমাবস্যায়
আমি যেনো ঘাবড়ে না যাই।

সে আলোয় কতদূর গেছি,
চিনেছি কত নতুন শহর।

হঠাৎ এক আমাবস্যা পরে
জানিনা কি আশ্চর্য্য কারন
সে আলো আরো কতগুন বেড়েছে
শুধ আমার স্বপ্নগুলো, আধারেই রয়ে গেছে।

রবিবার, ৬ মার্চ, ২০১১

বর্ষ তুমি যাচ্ছ চলে

দু:খ সুখ কতকি দিয়ে
বর্ষ তুমি যাচ্ছ চলে
দিগন্ত জোড়া সূর্য্যটা লাল
দিনের শেষে পড়ছে ঢলে।

বৎসর জুড়ে কত উল্লাস
ক্রন্দন কত স্বৃতীর পাতায়
কত কাব্য কত কবিতা
লিখলো কজনা নিজের খাতায়।

বর্ষ তুমি যাচ্ছ যে তাই
বিদায় জানাই হৃদয় খুলে
ভাগ্য আমার সকল পাওয়ায়
বৎসর জুড়ে যাইনা দিলে।